প্রিয় একাকীত্ব
একাকীত্ব কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। তবে এই ক্ষমতা না থাকার কারন হল তোমার ধ্যান ধরনা শুরু হয় পৃথিবীর মহামনব দের বক্তিতা শুনে, এইটা না বুঝে যে তাদের বক্তিতার সৃস্টি তাদের নিজদের অভিজ্ঞতা থেকে কেবল। যদি নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে ধ্যান করতে তাহলে হয়ত একটু বুঝতে এই আত্না আমাদের কত অসীম সময় ধরে ধ্যান করেছে একাকিত্তের মধ্যে, এই পৃথিবী তে এসে কথা বলার জন্যে। হ্যা, ইথেন কেবলই কথা বলার জন্যে এসেছে এই আত্না। আর এসেছে আরেক আত্নার চোখের মনি দেখবার জন্যে। উজ্জ্বল মনি যখন দেখে তখন তার মনে পরে মহাকাশের সেই উজ্জ্বল তারা গুলোর কথা যারা তাকে বাধ্য করেছিল ধ্যান করতে। এই আত্না কখনোই স্থিরতা চায় নি ইথেন। না তার ছিল কোন শারিরিক ইন্টিমেসিতে ইন্টারেস্ট। শরীরইতো ভাইউতাবাজি। কিন্তু তাও দেখ যখন ঐ মিটি মিটি চোখের দিখে তাকিয়ে যখন হাত খানা সে ধরছে , তখন হৃদয় সম্পন্দন কেমন করে উঠে। তখন আত্না শরীরের সংস্পর্শে আসে। আত্না হাসে আর কাদে ভেবে যে ধ্যান তবে সক্ষম হল। তবে এই যে চেতনাটা এটা ধরে রাখতে, থাকতে হয় সর্বদা সত্য। তো তুমি কি সত্য নিজের প্রতি, ইথেন । জানো একই রাস্তায় প্রতিদিন যাতায়াত করি , একই মুখ প্রতিদিন দেখি। কি নতুনত্ব তাও সবকিছুতে। এই অনুভুতি আসে কৃতজ্ঞতা থেকে হয়ত , তখন প্রার্থনা করি।
![]() |
| Woman Reading (The Artist’s Wife) (1962). Aaron Shikler (American, 1922-2015). Pastel on paperboard. |
একাকীত্ব কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। আমি দেখেছি একাকিত্তে মরা প্রান। তাই এত নিশ্চয়তার সাথে বলি তুমি চেন না একাকিত্ত কি জিনিস। একাকীত্ব এ মরা প্রাণের চোখগুলো দেখেছি তাদের মরার আগে। ঐ ধ্যান যে তাদের বৃথা গেল ওই অনুপায় চোখে ভাসে তাদের। তখন তাদের চোখ খানা দেখলে অন্য সব আত্না কেদে উঠে।
একাকীত্ব কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। প্রথম আত্না্র আনন্দ, প্রশান্তির টের পেলাম মায়ের হাতের মলীনতার মধ্য দিয়ে , যখন মাথা বুলিয়ে দিচ্ছিলেন তিনি। যখন উনার বাহু তে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়তাম রাজা রানীর মহলে। যখন উনার বুকে মাথা রেখে তার হৃদয়স্পন্দন কি শান্তির ধ্বনি শুনতে পাই। একাকিত্ত কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। কেন জানো? কারন যখন ধ্যানের পরিনাম না জন্মাতেই মারা যায়।কারন যখন প্রিয় হৃদয়স্পন্দন ধ্বনি আর নাই।
একাকীত্ব কখন ঠূ মারে জানো? যখন ভালোবাসার অস্তিত্ব সম্পর্কে টের পাও। যখন বুঝতে পারো ভালোবাসার সৃস্টি আসলে মহাকাশের সৃস্টির মতন ছোট বিন্দু/স্পর্শ হতে তৈরি হয়ে অসীম আয়তে বাড়তে থাকে। অসীমের দিকে। তখন যে তোমার কিছু করার থাকেন নাহ। কি অক্ষমতা! তবে খুব ভাগ্যিশ হলে মায়ের মতন পুরো মহাকাশটাই বিলিয়ে দেয়ার সুযোগ হয়। কিন্তু যখন এই যে বিলিয়ে দিতে পারছো নাহ। তখন যে বেচে এই ছোট সিমীত সময়ের জীবন তোমার জন্যে জালা হয়ে যায়। বিলিয়ে দিতে না পারলে যে এই মহাকাশের ব্লাক হোলেই তোমার পতন ঘটে। পতনের আগে খানে আসে একাকীত্ব। তখন একাকীত্ব আপন করে নিতে হয় । এই ঐ মহাকাশে নিজের জায়গা খুজতে হয়। খুব কঠিন বুঝলে। তখন ঐখান থেক আসে শিল্প। ঐখানে আসে লেখা-লেখি, কত তামসা করে ঐ মহাকাশ টা বিলিয়ে দিতে হয়। কিন্তু দিতে হয়। তখন তুমি বাচো। এটা একাকীত্ব আপন করে নেয়া নিয়েই ঐ মহাপুরুষদের লেখা আর কথা।
তো ইথেন তুমি কি বুঝ একাকীত্ব ?
তোমার একাকীত্ব কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। তবে এই ক্ষমতা না থাকার কারন হল যদিও তোমার ধ্যান ধরনা শুরু হয় পৃথিবীর মহামনব দের বক্তিতা শুনে, এইটা না বুঝে যে তাদের বক্তিতার সৃস্টি তাদের নিজদের অভিজ্ঞতা থেকে কেবল। যদি নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে ধ্যান করতে তাহলে হয়ত একটু বুঝতে এই আত্না আমাদের কত অসীম সময় ধরে ধ্যান করেছে একাকিত্তের মধ্যে, এই পৃথিবী তে এসে কথা বলার জন্যে। হ্যা, ইথেন কেবলই কথা বলার জন্যে এসেছে এই আত্না। আর এসেছে আরেক আত্নার চোখের মনি দেখবার জন্যে। উজ্জ্বল মনি যখন দেখে তখন তার মনে পরে মহাকাশের সেই উজ্জ্বল তারা গুলোর কথা যারা তাকে বাধ্য করেছিল ধ্যান করতে। এই আত্না কখনোই স্থিরতা চায় নি ইথেন। না তার ছিল কোন শারিরিক ইন্টিমেসিতে ইন্টারেস্ট। শরীরইতো ভাইউতাবাজি। কিন্তু তাও দেখ যখন ঐ মিটি মিটি চোখের দিখে তাকিয়ে যখন হাত খানা সে ধরছে , তখন হৃদয় সম্পন্দন কেমন করে উঠে। তখন আত্না শরীরের সংস্পর্শে আসে। আত্না হাসে আর কাদে ভেবে যে ধ্যান তবে সক্ষম হল। তবে এই যে চেতনাটা এটা ধরে রাখতে, থাকতে হয় সর্বদা সত্য। তো তুমি কি সত্য নিজের প্রতি, ইথেন । জানো একই রাস্তায় প্রতিদিন যাতায়াত করি , একই মুখ প্রতিদিন দেখি। কি নতুন তাও সবকিছুতে। এই অনুভুতি আসে কৃতজ্ঞতা থেকে হয়ত , তখন প্রার্থনা করি।
একাকীত্ব কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। আমি দেখেছি একাকিত্তে মরা প্রান। তাই এত নিশ্চয়তার সাথে বলি তুমি চেন না একাকিত্ত কি জিনিস। একাকীত্ব এ মরা প্রাণের চোখগুলো দেখেছি তাদের মরার আগে। ঐ ধ্যান যে তাদের বৃথা গেল ওই অনুপায় চোখে ভাসে তাদের। তখন তাদের চোখ খানা দেখলে অন্য সব আত্না কেদে উঠে।
একাকীত্ব কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। যখন প্রথম আত্না্র আনন্দ, প্রশান্তির টের পেলাম মাইয়ের হাতের মলীনতার মধ্য দিয়ে , যখন মাথা বুলিয়ে দিচ্ছিলেন তিনি। যখন উনার বাহু তে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়তাম রাজা রানীর মহলে। যখন উনার বুকে মাথা রেখে তার হৃদয়স্পন্দন কি শান্তির ধ্বনি শুনতে পাই। একাকিত্ত কি জিনিস তা তো তোমার জানার ক্ষমতাই নেই ইথেন। কেন জানো? কারন যখন ধ্যানের পরিনাম না জন্মাতেই মারা যায়।কারন যখন প্রিয় হৃদয়স্পন্দন ধ্বনি আর নাই।
একাকীত্ব কখন ঠূ মারে জানো? যখন ভালোবাসার অস্তিত্ব সম্পর্কে টের পাও। যখন বুঝতে পারো ভালোবাসার সৃস্টি আসলে মহাকাশের সৃস্টির মতন ছোট বিন্দু/স্পর্শ হতে তৈরি হয়ে অসীম আয়তে বাড়তে থাকে। অসীমের দিকে। তখন যে তোমার কিছু করার থাকেন নাহ। কি অক্ষমতা! তবে খুব ভাগ্যিশ হলে মায়ের মতন পুরো মহাকাশটাই বিলিয়ে দেয়ার সুযোগ হয়। কিন্তু যখন এই যে বিলিয়ে দিতে পারছো নাহ। তখন যে বেচে এই ছোট সিমীত সময়ের জীবন তোমার জন্যে জালা হয়ে যায়। বিলিয়ে দিতে না পারলে যে এই মহাকাশের ব্লাক হোলেই তোমার পতন ঘটে। পতনের আগে খানে আসে একাকীত্ব। তখন একাকীত্ব আপন করে নিতে হয় । এই ঐ মহাকাশে নিজের জায়গা খুজতে হয়। খুব কঠিন বুঝলে। তখন ঐখান থেক আসে শিল্প। ঐখানে আসে লেখা-লেখি, কত তামসা করে ঐ মহাকাশ টা বিলিয়ে দিতে হয়। কিন্তু দিতে হয়। তখন তুমি বাচো। এই একাকীত্ব আপন করে নেয়া নিয়েই ঐ মহাপুরুষদের লেখা আর কথা।
তো ইথেন তুমি কি বুঝ একাকীত্ব ?
তোমার উপেক্ষিত,
emma
emma



Comments
Post a Comment